শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। এতে ঢলের পানি নামতে থাকায় দৃশ্যমান হচ্ছে রেখে যাওয়া ক্ষত চিহৃ। উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় রাস্তাঘাট ভেঙে অভ্যন্তরীণ যোগাযোগে ব্যাঘাত ঘটছে। বাড়ছে পথচারীদের দুর্ভোগ।
শনিবার (১১ জুন) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমন দৃশ্য চোখে পড়ে।

খোজ নিয়ে জানা যায়, ৮ জুন থেকে অবিরাম বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে মহারশি, সোমেশ্বরী ও কালঘোষা নদীর পানি বাড়তে থাকে। এতে ঝিনাইগাতী উপজেলার চার ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে ২০ গ্রাম প্লাবিত হয়ে কয়েকশ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েন।
ঝিনাইগাতী সদর বাজার, হাইওয়ে সড়ক ও উপজেলা পরিষদ চত্বরসহ অফিস পাড়াগুলো তিন থেকে চার ফুট পানির নিচে তলিয়ে যায়। সরকারি দপ্তরগুলোতে কার্যক্রম ব্যাহত হয়। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকেই নদীর পানি ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে।
